প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'মহাসড়কে চলন্ত বাসে ডাকাতি এখন আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাকাতির পাশাপাশি চলছে যৌন নৃশংসতাও। সম্প্রতি টাঙ্গাইলের মধুপুর এলাকায় একটি বাসে ডাকাতির পাশাপাশি এক নারীকে গণধর্ষণের ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় হয়েছে।'
পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে—
'ডাকাতির ঘটনা ঘটলে এজাহারকারীর বক্তব্যের আলোকে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করতে হবে। এজাহারকারীর দেওয়া তথ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা দিলে যাচাই-বাছাই করে দ্রুত বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।'
-ঘটনার পরপরই সম্ভাব্য স্থানে আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চালাতে হবে এবং দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলার কারণে বরখাস্তকৃত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক সদস্যদের তালিকা সংরক্ষণ করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধির খোঁজখবর রাখতে হবে। সময়ে সময়ে একাধিক ইউনিট সমন্বিতভাবে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবেন এবং মামলার তদন্ত কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করতে হবে।
পুলিশের উদ্বেগ ডাকাতি নিয়ে, 'সদর দফতরের ১০ নির্দেশনা'
'আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, মহাসড়কসহ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে ডাকাতিতে জড়িত আসামিদের গ্রেফতারের পর দেখা গেছে, তারা একই অপরাধ বারবার করেও জামিন পেয়ে যাচ্ছে। বেরিয়ে এসে আবার ডাকাতিতে জড়ায়।' ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহাদত হোসেন সোমা বলেন, আমরা ডাকাতির মামলায় আসামিদের গুরুত্ব দিয়ে গ্রেফতার করি। কিন্তু আসামিরা জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার ডাকাতিতে জড়ায়। দস্যুতা প্রতিরোধে এখন জামিনপ্রাপ্ত ডাকাতদের তালিকা করা হচ্ছে।